নাম : হসুং, Hasu
লিঙ্গ : মেয়ে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
হসুং, Hasu অর্থ: হাসি
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 6
রাশি : মিথুন রাশি
নক্ষত্র : পুনরবাসু
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: হস্বীকা, Hasvika, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হসবিতা, Hasvitha, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হবিনা, Havina, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হবিনতা, Havintha, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হবিসা, Havisa, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিও বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম হসুং, Hasu হয় তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত দুর্বল হয় এবং সেই জন্য তাদের নিজেদের শরীরের ভালো করে খেয়াল রাখার উপদেশ দেওয়া হয়ে থাকে। তা না হলে এরা হয়তো এদের শারীরিক বল হারিয়ে ফেলবে এবং এর ফলস্বরূপ এরা এদের নিজেদের জীবনে অগ্রসর হতে সক্ষম হবে না। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের আচারে ব্যবহারে অন্তর্মুখী হয় এবং এর ফলস্বরূপ তারা হয়তো তাদের মনের কোনো কষ্ট বা গ্লানি অন্যদের কাছে প্রকাশ করতে পারবে না। তবে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের স্বার্থে হয়তো তাদের নিজেদের জীবনের সব দুঃখের কথা তাদের কাছের মানুষদের সামনে প্রকাশ করে তা ভাগ করে নেওয়া উচিত। এরা সাধারণত আত্মনির্ভর ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়। এরা হয়তো সব সময় নিজেদের কাজ নিজেরাই করা পছন্দ করে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত অসীম ইতিবাচক শক্তির অধিকারী হয় এবং এই শক্তির সাহায্যে এই মানুষেরা হয়তো নিজেদের কর্ম জীবন ও ভবিষ্যৎ জীবন সুসুরক্ষিত করতো পারবে। সাধারণত এই মানুষটির সুক্ষ শিল্পকর্মের প্রতি অশেষ দক্ষতা থাকে। এই গুণটির জন্য হয়তো তারা নিজেদের কর্মক্ষেত্রে অগ্রসর হতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো তাদের জীবনের বিভিন্ন প্রতিকূল সময়ে নিজেদের ধৈর্য হারিয়ে ফেলে এবং এই কারণে কখনো কখনো হয়তো তাদের কোনো বড়ো বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হতে পারে। এই কারণে এদের উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন এ বিষয়ে সজাগ থাকে। এই মানুষটি সাধারণত নিখুঁত কাজ করতে দক্ষ হয়। তার ফলে এরা যে কোনো কাজ সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে করতে পারবে হয়তো।
Advertisement
হসুং, Hasu এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম হসুং, Hasu হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে মানুষদের নাম হসুং, Hasu হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দানি প্রকৃতির মানুষ হয় এবং দুঃস্থ মানুষদের জন্য হয়তো অনেক কিছু করবে। যাদের সাথেই এদের দেখা হবে তাদের সাথেই সাধারণত এরা হিতৈষী রূপে ব্যবহার করবে এবং তারা হয়তো ধর্মের প্রতি বিশাল আস্থা রাখবে। সাধারণ মানুষের সাথে যোগ সংস্থাপন করার কাজে সাধারণত তারা যথেষ্ট পটু হবে। সঠিক ভাবে মনের কথা প্রকাশ করার ফলে তারা হয়তো তাদের চারপাশের সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং তারা সাধারণত তাদের মনের ভাব ও অভিব্যক্তি সবার সামনে প্রকাশ করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষদের প্রতি রক্ষণশীল হয়ে উঠবে। তাদের জীবনে তারা সাধারণত তাদের প্রয়োজন মতো ধন সংগ্রহ করতে পারবে এবং সব ধরণের আর্থিক সুখ স্বাচ্ছন্দ উপভোগ করতে পারবে তবে যদি তারা কোনো বিপদে পরে তাহলেও হয়তো তারা তা সহজ ভাবে সামলাতে পারবে। সুতরাং তাদের সমস্যাগুলি সাধারণত কখনোই তাদের বিভ্রান্ত বা বিচলিত করতে পারবে না। বরং তারা তাদের খারাপ সময়ের থেকে হয়তো শিক্ষা নেবে এবং সাধারণত অন্যদেরও সাহায্য করবে যাতে সেই মানুষগুলোও এই বিপদ থেকে উদ্ধার হতে পারে। এদের আরেকটি বিশেষ গুণ হলো যে এরা হয়তো নিজেদের কাজ বা চিন্তা কে সীমাবদ্ধ করে পারবে না। তারা সাধারণত নিজেদের কোনো সীমার মধ্যে আটকে রাখতে অপছন্দ করবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে হয়তো একটি স্পষ্ট সজ্ঞাত শক্তির পরিচয় পাওয়া যাবে। সাধারণত এদের মধ্যে কেউ কেউ তন্ত্রবিদ্যা শেখার প্রতি আগ্রহ দেখাবে। তারা তাদের জ্ঞানের পরিসর বাড়াতে হয়তো ইচ্ছুক হবে। তারা সাধারণত নিজেদের ক্ষেত্রে উন্নতি করতে খুবই পছন্দ করবে।
নাম
হসুং, Hasu বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
হাসি. এই নাম
15 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম হসুং, Hasu হয় সেই মানুষদের মধ্যে সাধারণত প্রাণোচ্ছাস খুব বেশি মাত্রায় থাকে। যে মানুষদের ওপর এই নামের প্রভাব খুব বেশি মাত্রায় থাকে তারা হয়তো জন্ম থেকেই খুবই সৌভাগ্যশালী হবে। তবে তাদের এই সৌভাগ্য হয়তো সব সময় তাদের জন্য কার্যকরী হবে না। কোনো না কোনো ব্যাপার হয়তো থেকেই যাবে যার জন্য এই মানুষেরা হয়তো তাদের জীবনে সুখ লাভ করতে পারবে না। এই জাতকেরা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষ হয় এবং তারা হয়তো নিজেদের জীবনে সুখ ও স্বাচ্ছন্দ নিজেরাই খুঁজে বের করে নিতে পারবে। তাদের হাসিখুশি স্বভাবের জন্য হয়তো তাদের আশেপাশের লোকজন তাদের খুবই পছন্দ করবে। তবে তারা হয়তো কখনোই কারোর ওপর পুরোপুরি ভরসা করতে পারবে না। এই মানুষদের হয়তো উচিত সকল লোকের মাঝখান থেকে সঠিক মানুষটিকে চিনে খুঁজে বার করে আনা কখনো কখনো হয়তো তারা নিজেদের শরীর স্বাস্থ্য সম্বন্ধে খুবই উদাসীন হয়ে পরবে এবং নিজেদের একটুও খেয়াল রাখবে না। এই মানুষদের হয়তো সব সময় এই উপদেশ দেওয়া হবে যে তারা যেন তাদের খাওয়াদাওয়া সব সময় ঠিক সময় মতো করে। তা না করলে হয়তো তারা ভবিষ্যতে অপুষ্টির শিকার হতে পারে বা হয়তো এও হতে পারে যে তারা হয়তো পাচনতন্ত্র সংক্রান্ত কোনো রোগে আক্রান্ত হবে যা কিনা হয়তো তাদের পাকস্থলী ও যকৃৎ কে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে তুলবে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের পরিবারের বাকি সদস্যদের নিয়ে খুবই চিন্তায় থাকে। তারা তাদের পতি বা পত্নীর সাথে তাদের সব কিছু ভাগ করে নেয় সাধারণত। যত খারাপ পরিস্থিতিই আসুক না কেনো তারা হয়তো তাদের জীবন সঙ্গীদের কাছ থেকে কিছু লুকোবে না। বিপদের সময় তাদের হয়তো মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করা উচিত।